০৩ জুলাই ২০২৪, ১৮ আষাঢ় ১৪৩১
“উপজেলায় ৫৫টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হলেও এখনও কেউ আসেনি।”
“হাঁটু পানি ভেঙে বের হয়েছি বাজার করতে। কয়েকদিন পরপর এই যন্ত্রণা আর সহ্য হচ্ছে না।”
আশ্রয়কেন্দ্রে দিন কাটছে খেয়ে-না খেয়ে; বাড়িতে রাখা খাদ্যপণ্য ও গবাদিপশু নিয়ে দুশ্চিন্তায় বন্যা আক্রান্তরা।
“রাত ৯টা থেকে ১২টা পর্যন্ত ৩ ঘণ্টায় নগরীতে ২২০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।”
“দুইদিন ধরি বৃষ্টি হর না, এরপরও পানিটা কমের না। পানি দিয়া আইয়ার-যাইয়ার করতে করতে আর বালা লাগের না।”
বন্যা কবলিত আট উপজেলার আশ্রয়কেন্দ্রে ৩ হাজার ৭৩৯ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।