১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
তিনজনই পারিবারিক কলহের জেরে আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।
“আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ি নয়। আমাকে মাফ করে দিও।”
পারিবারিক টানাপড়েনের কারণে প্রায় সময়ই তিনি হতাশায় থাকতেন।
ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে, বলেন থানার ওসি।
“সম্প্রতি তিনি জামিনে বের হন। স্ত্রীর সঙ্গে তার দাম্পত্য কলহ চলছিল।”
“বৌমার বাপের বাড়ি যাওয়া নিয়ে গণ্ডগোল করে মমতাজ আর ইমামুল। একপর্যায়ে ছোট্ট শিশুটিকে ফেলে রেখে বৌমা বাবার বাড়ি চলে যায়।”
ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় আফিয়ার লাশ দেখতে পায় সহপাঠিরা।
পুলিশ বলছে, মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি।