২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
এ অভিযোগ দাখিল করেন ভুক্তভোগীর ছেলে আবু সাঈদ চৌধুরী।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, মানিলন্ডারিং ছাড়াও ব্যাংকিং হিসেবে অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
ইতোমধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়েছে ১১৪ বার।
“জাতি যদি ঐক্যবদ্ধ শক্তি প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হতো, তাহলে সবাই আমরা ব্যর্থ হতাম; কাজেই সবাইকে ঐক্য ধরে রাখতে হবে,” বলেন তিনি।
জিয়াউলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের পাশাপাশি অর্থ পাচারে জড়িত।
গত ৬ অগাস্ট তাকে সেনাবাহিনী থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
তাদের আরও দুই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান তদন্ত কর্মকর্তারা