১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে রয়েছে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় আন্দিজের বিভিন্ন হিমবাহ, যা ২১০০ সালের মধ্যে প্রায় পুরোপুরি অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে।
“আমাদের আদি পূর্বপুরুষরা হয়তো আগেও পৃথিবীতে এ ধরনের পরিবর্তনের মধ্যদিয়ে গেছেন। যার প্রভাব সম্ভবত মানব বিবর্তন, এমনকি নিজস্ব জেনেটিক চেহারা গঠনের উপরও পড়েছিল।”
লাখ লাখ বছর আগে আটলান্টিক মহাসাগর থেকে আসা পানির প্রবাহকে জিব্রাল্টার প্রণালীর মধ্যদিয়ে ভূমধ্যসাগরে আসতে বাধা দিয়েছে টেকটোনিক প্লেটের স্থানান্তর ও ভূমির বাড়তি উচ্চতা।
অতিরিক্ত আর্থিক প্রবাহ না দেওয়া গেলে বাংলাদেশসহ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর টেকসই উন্নয়ন হুমকির মুখে পড়বে, বলেন তিনি।
ধূলিকণা যত দূরে ভ্রমণ করেছে ততই পরিবর্তিত হয়েছে এর আয়রনের পরিমাণ, যা মহাসাগরের প্রাণের পক্ষে আয়রনকে শোষণ করা সহজ করে তুলেছে।
চার বছর ধরে ‘টোলারেট’ নামের একটি প্রকল্পের অধীনে আর্কটিকের গভীর থেকে তোলা প্রাচীন মাটির নমুনা পরীক্ষা করে দেখবেন গবেষকরা।
বেশিরভাগ প্রাণীর ক্ষেত্রে, পৃথিবীতে নিজের জায়গা খুঁজে পাওয়ার অর্থ হল, নির্দিষ্ট কোনও ভূমিকা পূরণ করা।