চিনি

‘টাকার দরপতনে’ চিনির বাজারে নতুন অস্থিরতা
আমদানিকারকরা বলছেন, সরকার নির্ধারিত দরের চেয়ে বেশি টাকা দিয়ে ডলার কিনতে হচ্ছে। ব্রাজিলে অশোধিত চিনির দামও বেড়ে গেছে। তাই আমদানিতে ‘ধীরে চলো’ নীতি নিয়েছেন তারা।
কাঁচাবাজারে স্বস্তির হাওয়ার মধ্যে ‘আন্দোলনের ভয়’
কেজিতে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বা তার চেয়ে বেশি কমেছে মাছের দর। ব্রয়লার নেমে এসেছে ১৬০ টাকায়।
‘দামি’ পেঁয়াজ নেই টিসিবির তালিকায়, চিনিও অনিশ্চিত
সরকারি সংস্থাটি বলেছে, “প্রাপ্যতা সাপেক্ষে প্রতিকেজি ৭০ টাকা দরে কয়েকটি স্থানে ১ কেজি করে চিনি বিতরণ করা হবে।”
চিনি আমদানিতে শুল্ক অর্ধেক কমল
শুল্ক কমানোর ফলে প্রতি কেজি চিনিতে দেড় টাকা করে ব্যয় সাশ্রয় হবে। 
অক্টোবরে টিসিবির পেঁয়াজ ও চিনি 'প্রাপ্যতা সাপেক্ষে'
টিসিবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তি বলছে, মজুদ কম থাকায় এ মাসে পেঁয়াজ ও চিনি সব গ্রাহক পাবেন না।
এবার চিনি রপ্তানি বন্ধ করবে ভারত
সব থেকে বেশি চিনি উৎপাদনকারী ভারত ভোক্তা হিসেবেও দ্বিতীয় অবস্থানে। আর রপ্তানিতে ব্রাজিলের পরই রয়েছে দেশটি।
সয়াবিনে মানলেও চিনিতে দাম বেশিই রাখছেন দোকানিরা
আগামী কয়েক দিনের মধ্যে চিনিও নির্ধারিত দামে বিক্রি নিশ্চিত করতে চায় ভোক্তা অধিদপ্তর।
তেল-চিনির দাম ৫ টাকা করে কমল
বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৭৪ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি প্রতি কেজি ১৪০ টাকা নির্ধারিত হয়েছে।