০৪ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২
“এই গুড় খাইনে আমরা। গুড়ের ওপরে টিকটিকি, ইদুর মরে থাহে। এসব দেহে কি এতা খাওয়া যায়?।”
চালের বাজারে চলমান অস্থিরতা উদ্বেগজনক। দরিদ্র জনগোষ্ঠী বেশি চিন্তিত হয় চালের দাম বাড়লে। রাজনীতিতেও এর প্রভাব পড়ে।
রোজায় যেসব পণ্যের চাহিদা লাফিয়ে বাড়তে দেখা যায়, সেগুলোর বাজার শান্ত রাখাটা সবসময়ই বড় চ্যালেঞ্জ। তাতে ভোজ্যতেল অবশ্যই পড়ে। রোজার আগ দিয়ে এর বাজারটাই এবার দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে অস্থির।
একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ ২ কেজি ছোলা, ৫০০ গ্রাম খেজুর, ১ কেজি চিনি, ২ লিটার ভোজ্যতেল ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন।
খেজুর গুড় তৈরিতে চিনি মেশানোর অভিযোগ।
“কিছু কিছু পণ্যের দামে স্বস্তি আসতে শুরু করেছে; চিনি, ডিম, আলুতেও আসবে,” বলেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, “আমরা সুষম খাবারের নিশ্চয়তা চাই। সেজন্য খেজুর, সয়াবিন, মাংস, মাছ ডিম, দুধ ও ডালের সরবরাহ নিশ্চিত করতে চাই।”
কিছুদিন পরে খেজুর, মসুরের ডালের ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।