১৮ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১
ওই ব্যবসায়ী থানায় কয়েক দিন ঘুরেও ডাকাতির মামলা করতে পারেননি। পরে তিনি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানালে ওসিকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়, বলেন এক পুলিশ কর্মকর্তা।
রফিকুল ইসলামকে আদালতে হাজির করে তার রিমান্ড আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা।
হত্যাকাণ্ডের চার-পাঁচ দিন আগে রুমনকে দোকানকর্মী হিসেবে নিয়োগ দেন নিহত রফিকুল, বলেন তার ছেলে বাপ্পী ইসলাম।
কোটা আন্দোলনের মধ্যে গত ১৯ জুলাই নাইমুর রহমান নামে এক শিক্ষার্থী গুলিতে নিহতের মামলায় তিনি গ্রেপ্তার হয়েছেন।
“আমাকে কালো রঙের একটি ইলেকট্রিক মেশিন দিয়ে শক দিলে আমি অজ্ঞান হয়ে যাই,” আদালতে অভিযোগ ওই ব্যবসায়ীর।