১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
খাল দখলে জড়িত নূর ইসলাম জায়গাটি ছেড়ে দিয়ে গ্রামের মানুষের চলাচলের রাস্তার জন্য জমি দান করতে সম্মত হয়েছেন।
শুষ্ক মৌসুমে খালপাড় দিয়ে হেটে আর বর্ষায় নৌকায় যাতায়াত করেন বানারঝোড় গ্রামের বাসিন্দারা।
প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাঁধ ভেঙে দুই পাড়ের ফসলি জমি প্লাবিত হয়ে ৯ একর আয়তনের সরকারি খালটি ৩০ একরে পরিণত হয়েছে।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী শুভাঢ্যা খাল একসময় তিনটি ইউনিয়নের প্রায় ৫০ গ্রামের মানুষের সুপেয় পানির প্রধান উৎস ছিল। খালে এক দশক আগেও চলত যাত্রী ও মালবাহী নৌযান। এখন দূষণ-দখলে খালটি মৃত। সাত কিলোমিটার খালের প্রায় পুরোটাই এখন কল-কারাখানা আর বাসাবাড়ীর ময়লার ভাগাড়।
“ময়লা জমিয়ে খাল বন্ধ করে ফেলেন, পুকুরগুলো ভরাট করেন, যদি জলাশয়গুলো যদি উদ্ধার করে ধরে রাখতে না পারেন, তবে এই পরিণতি অবশ্যম্ভাবী।”
খালের জমি উদ্ধারে অভিযানের সময় সবার মনযোগের কেন্দ্রে ছিল প্রাণীটি। একটি মাচা বানিয়ে রাখা হয়েছিল একে।
উদ্ধার অভিযানে সহায়তা করার জন্য ডিএনসিসির সম্পত্তি বিভাগ থেকে তিন প্লাটুন পুলিশ চেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাছে চিঠিও দেওয়া হয়েছে।
রোববারের আগের ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২০৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।