ক্যান্সার থেকে ফেরা

মা ও আমার বর্ণিল ক্যানসার-যাত্রা

আমি একজন কেয়ারগিভার এবং একজন ক্যানসার সারভাইভার হয়ে এই আবেদন সবার কাছে করতে চাই। আসুন আমরা এমন একটি কমিউনিটি তৈরি করি, যেখানে এই দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত রোগী এবং তার পরিবার সঠিক দিকনির্দেশনা পাবেন এবং মানসিকভাবে সুস্থতা বোধ করবেন।

জীবন দেখা অন্য চোখে

আমি আর আমার ছেলে সূর্যকে দুধ খাওয়াতে পারিনি। তার সাথে দুই মাস অন্ততপক্ষে ছয় ফুট দূরত্ব রাখতে হয়েছিল। ওর বয়স তখন মাত্র নয় মাস চলে। আস্তে আস্তে সে-ও বুঝে গিয়েছিল যে মা এখন আর কাছে আসবে না। সে-ও দূরে বসেই খেলত।

একজন অপরাজিতার গল্প

ক্যানসার প্রতিরোধে সম্ভাব্য সব ধরনের সচেতনতামূলক কাজ করতে আমি আগ্রহী। তবে একার পক্ষে বা একটি সংগঠনের পক্ষে এ কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব নয়।

মানুষের ভালোবাসা আমাকে বাঁচিয়ে রাখে

আমি আমার ডাক্তারের সঙ্গে মিলে একটি ক্যানসার সচেতনতামূলক ডকুমেন্টারি নির্মাণ করার চেষ্টা করছি, যাতে মানুষকে অনেক বেশি সচেতন করা যায়— এই রোগ ও তার প্রতিকার সম্পর্কে।

ক্যান্সার নিয়ে পথচলা, সংকটের পর স্বস্তি

ক্যান্সারের কাছে অসহায় হওয়া কেন? লড়াইটা শুরু করার আগেই হেরে বসে থাকা কেন? যারা লড়াইটা করে সুস্থ হয়ে উঠেছেন বরং তাদের কথা বেশি বেশি শুনতে হবে।

সহযোগিতা ক্যানসার-জার্নিকে সহজ করে

একজন ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীর মানসিক ও অর্থনৈতিক লড়াই অন্য কারও পক্ষে বোঝা প্রায় অসম্ভব।

ক্যান্সারের সঙ্গে বসবাস, ‘আপস নয়, সংগ্রাম’

এক ক্যান্সার যোদ্ধার আলো ছড়ানোর গল্প