২০ জানুয়ারি ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১
গত বছর ১০ হাজার ১৫০টি বস্তায় আদা চাষ হলেও এ বছর তা বেড়ে ৬০ হাজারে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা।
আহত খলিলুরের শরীরের ১০ শতাংশ পুড়েছে।
বসতবাড়ির সীমানায় পোঁতা খুঁটি তুলতে গেলে একজন আরেকজনকে আঘাত করেন বলে জানায় পুলিশ।
রাজবাড়ীতে বিঘাপ্রতি ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা লোকসানের শঙ্কার কথা জানিয়েছেন চাষিরা।
“গুদামে যদি সার থাকে তা হলে কৃষক বরাদ্দ অনুযায়ী পায়। কিন্তু গুদামেই তো সার নেই। পরিবেশকরা পাবে কেমনে আর কৃষকদের দেবে কীভাবে?,” বলেন রাজশাহীর একজন পরিবেশক।
“আমি থানায় অভিযোগ দেওয়ায় আমাকে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে আসছে।”
১৫০ শতাংশ জমিতে বরই চাষে শ্রমিক, কীটনাশক, সার, জাল ও পরিবহন খরচসহ এক মৌসুমে ৪ লাখ টাকা ব্যয় হওয়ার কথা জানান ওই চাষি।
চলতি রবি মৌসুমে ৫ উপজেলার ৬০০ জনকে বীজ-সার দেওয়া হয়। তা দিয়ে কৃষকদের ৬০০ বিঘা জমিতে পেঁয়াজের আবাদ করার কথা।