১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
প্রাথমিকভাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ পর্যন্ত ৯টি দেশে এ কার্যক্রম শুরুর সম্মতি পাওয়া গেছে।
“ইতোমধ্যে এ সিদ্ধান্তটি চূড়ান্ত হয়েছে যে এটা নির্বাচন কমিশনে থাকবে।”
“এনআইডি চলে গেলে ভোটার তালিকায় ভাটা পড়বে। এনআইডির জন্ম হয়েছে নির্বাচন কমিশনে সুতরাং এখানে থাকা দরকার,” বলেন এনআইডি উইংয়ের সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন।
এনআইডি ইসির হাতে রাখা এবং চাকরি রাজস্ব খাতে নেওয়ার দাবিতে চলমান আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করেছে আইডিইএ-২ প্রকল্প কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ।
“এনআইডি সেবা কার্যক্রম অন্য ডিপার্টমেন্টে গেলে বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে,” বলেন নির্বাচন কর্মকর্তা বেলায়েত।
পরবর্তীতে নির্বাচন করার জন্য যেটুকু ডেটার প্রয়োজন, শুধু সেটুকুর কর্তৃত্ব পাবে নির্বাচন কমিশন। তবে এতে কারও চাকরি যাবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী।
“আমাদের মতামত সরকারের কাছে লিখিতভাবে জানাবো। আর্জেন্ট বেসিসে এটা জানানো হবে,” বলেন সিইসি।
ইসি সচিব বলেন, “এনআইডির কাঠামোগত অবস্থানটা আরো ব্যপ্ত করার জন্যে কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে তা নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ একটা উদ্যোগ নিয়েছে।”