০৩ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২
পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত তিনি রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন।
রোববার উপাচার্যকে পদত্যাগে ২৪ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেওয়া হয়, এরপর অনশন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা।
দাবি পূরণের বার্তা আসার পর ক্যাম্পাসের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টার এলাকায় উল্লাসে ফেটে পড়েন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
এর আগে সকালে শিক্ষা উপদেষ্টা ঢাকা থেকে অনশন স্থলে গিয়ে আশ্বাস দিলেও শিক্ষার্থীরা তাদের দাবিতে অনড় ছিলেন।
শাহবাগে স্লোগানে স্লোগানে কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করছেন আন্দোলনকারীরা।
একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল ’অতি দ্রুত’ এ নিয়ে আলোচনা করতে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবে, বলছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আমরণ অনশন করছেন প্রতিষ্ঠানটির ৩২ শিক্ষার্থী।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা বলেন, উপাচার্যের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।