০৭ মে, ২০২৪
রাফা ক্রসিং ছিল একমাত্র পথ যেখান দিয়ে ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থেকে বাকি বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ পেতেন গাজার ফিলিস্তিনিরা।
ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, তারা ইসরায়েল-লেবানন সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় ইসরায়েলি সামরিক লক্ষ্যস্থলগুলোর দিকে কয়েক ডজন রকেট নিক্ষেপ করেছে।
নেতানিয়াহুর দপ্তর এক বিবৃতিতে বলেছে, তাদের যুদ্ধ মন্ত্রিসভা রাফায় সামরিক অভিযান চালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি অনুমোদন করেছে।
হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়ে কাতারের প্রধানমন্ত্রী এবং মিশরের গোয়েন্দা প্রধানকে তাদের প্রস্তাব মেনে নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
প্রায় সাত মাসের যুদ্ধে গাজার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১০ লাখের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ বাঁচাতে মিশর সীমান্তবর্তী শহর রাফায় আশ্রয় নিয়েছিল।
“দখলদার শক্তির হাত থেকে আমরা ফিলিস্তিনের নিরাপত্তা চাই, স্বাধীনতা চাই,” বলেন সাদ্দাম হোসেন।
ইসরায়েল বলছে, হামাসের কয়েক হাজার যোদ্ধা রাফায় আত্মগোপন করে আছে, তাই শহরটি দখল করা ছাড়া বিজয় অসম্ভব।
প্রতিক্রিয়ায় আল জাজিরা বলেছে, তাদের সম্প্রচার বন্ধ করা ও দপ্তরে অভিযান চালানো একটি ‘অপরাধমূলক পদক্ষেপ’।