২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
নির্বাচন ব্যবস্থা বিশ্লেষক জেসমিন টুলীর কাছে একই সময়ে স্থানীয় সরকারের ৫টি প্রতিষ্ঠানে নির্বাচনকে ‘গণ্ডগোলের মত বিষয়’ মনে হচ্ছে।
ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়ন, নাইক্ষ্যংছড়ি সদর, ঘুমধুম ও সোনাইছড়ি ইউনিয়নে প্রশাসক বসেছে।
“স্বেচ্ছাচারিতাসহ আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গের একাধিক অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।”
ভেঙে দেওয়া হয়েছে পৌরসভা; ইউনিয়ন পরিষদ না ভাঙলেও আওয়ামী লীগ সমর্থক চেয়ারম্যানরা কর্মস্থলে আসছেন না। বিকল্প ব্যবস্থা কাজ করছে না সেভাবে।
বক্তারা বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ বিলুপ্ত কিংবা ভেঙে দেওয়া হলে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা ভেঙে পড়বে।
“সরকার পতনের পর স্থানীয় একটি পক্ষ আমার ভাইকে হুমকি দিয়ে আসছিল।”
দলটি মনে করে, আওয়ামী লীগ আমলে গঠিত স্থানীয় সরকারের এই প্রতিষ্ঠানগুলো বহাল রেখে সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন সম্ভব হবে না।
স্থানীয় সরকারে কাউন্সিলর থাকবেন কি না, সেই সিদ্ধান্ত নেবে প্রশাসক।