১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১
চাকরি পাওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে আবু সাঈদের পরিবার।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রথম নিহত আবু সাঈদের মৃত্যুর ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন ঘিরে কয়েকদিন ধরে চলা নানা জল্পনার মধ্যে চিকিৎসক একথা জানালেন।
রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি চত্বরে বিভাগীয় গণসমাবেশে হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব শায়েখ সাজিদুর রহমান এই ঘোষণা দেন।
জীবন বিভক্ত করে, কিন্তু মৃত্যু এক করে। সত্যি গণআন্দোলনে প্রতিটি মৃত্যু হয়ে উঠছে সংযুক্তির বিশেষ কারণ। মরতে না শিখলে মহৎ কিছু অর্জন করা যায় না।
“ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি ১০ তলা বানিয়ে ঢাকা কলেজের হোস্টেল তৈরি করে আবু সাঈদের নামে নামকরণ করা হোক,” বলেন তিনি।
ঢাকার রাস্তায় আগে কাজ ছাড়া বের হতে ইচ্ছে করত না। এখন বের হলেই ভালো লাগে। যেদিকে তাকাই সেদিকেই দেখি জেন-জিদের কর্মযজ্ঞ।
সব গণঅভ্যুত্থানে রক্ত ঝরেছে। তবে মুক্তিযুদ্ধের আগে-পরে কোনো আন্দোলনে এত কম সময়ে এত বেশি রক্ত ঝরেনি।
তারা বলছেন, ভাস্কর্য বা মূর্তি না বানিয়ে কোনো কিছুতে নামকরণ করা হলে তাদের আপত্তি নেই।