২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
আদালত বলেছে, প্রেসিডেন্ট ইউন সামরিক ও পুলিশ বাহিনীকে ব্যবহার করে ‘সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের কর্তৃত্ব’ দুর্বল করেছেন এবং জনগণের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করেছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল অভিশংসিত হয়ে ক্ষমতা হারানোর পর প্রধানমন্ত্রী হান অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন।
গত ১৯ জানুয়ারিতে জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ‘অবৈধ’ যুক্তিতে তা বাতিলের জন্য আপিল করেছিলেন ইউনের আইনজীবীরা। আদালত আপিলের পক্ষে রায় দিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলকে গ্রেপ্তারের পর তাকে আরও ২০ দিন হেফাজতে রাখার আর্জি জানান তদন্তকারীরা।
তার আইনজীবী জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্টকে আটক করতে কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করতে থাকায় তিনি আদালতে হাজির হতে পারছেন না।
দক্ষিণ কোরিয়ার বরখাস্ত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কারণে শুনানিতে হাজির হবেন না- জানিয়েছেন তার আইনজীবী
দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান কোনো প্রেসিডেন্টের জন্য প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ঘটনা এটি।
প্রেসিডেন্ট অভিশংসিত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী হান ৩ ডিসেম্বর দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।