২৮ মার্চ ২০২৫, ১৩ চৈত্র ১৪৩১
নতুন করে যেন আর দোকান না বসানো হয়, সে বিষয়ে সতর্ক করেছে প্রশাসন।
রেলের জমিতে যত অবৈধ স্থাপনা আছে, পর্যায়ক্রমে সব উচ্ছেদ করা হবে, বলেন লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগীয় ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা।
নোটিশ দেয়ার পরও আমলে না নেয়ায় বুধবার গোপালগঞ্জের নির্বাহী মেজিস্ট্রেটের পরিচালনায় উচ্ছেদ করা হয় মধুমতি নদীর তীরের ৫০ অবৈধ স্থাপনা।
১৪ ডিসেম্বর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে ‘মধুমতির ভাঙন ঠেকানোর প্রকল্পে বাধা ৫০ অবৈধ স্থাপনা, পুনর্বাসনের দাবি’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
স্থাপনা, সড়ক ও বাজার রক্ষায় প্রায় পাঁচ কোটি টাকা ব্যয়ে স্থায়ী প্রতিরক্ষা প্রকল্প গ্রহণ করেছে সরকার।
সম্প্রতি হাই কোর্টের রায় বাস্তবায়নের জন্য বেলার পক্ষে নোটিশ দেওয়া হলে একদিনের মধ্যে স্বেচ্ছায় অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার নিদের্শ দেয় জেলা প্রশাসন।
ভুক্তভোগীদের পৌর কিচেন মার্কেটে দোকান বরাদ্দ দিয়ে পুনর্বাসন করা হয়েছে।
রেলের জায়গা দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের শুরুতেই চিঠি দিয়ে কাজ বন্ধের নির্দেশ দেয় রেল বিভাগ। কিন্তু তারা এর তোয়াক্কা করেননি, বলেন রেলওয়ে কর্মকর্তা।