রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, চীন থেকে গুগল যাতে হোম স্মার্ট স্পিকার, পিক্সেল ফোন এবং অন্যান্য পণ্য আমদানি করতে না পারে, সে চেষ্টা করছিলো মার্কিন অডিও পণ্য উৎপাদক সনোস।
মামলার রায় প্রসঙ্গে তাৎক্ষণিকভাবে মন্তব্যের অনুরোধে সাড়া দেয়নি গুগল।
সনোস বনাম গুগলের ওই মামলার রায়টি শুক্রবার জানিয়েছেন বিচারক চার্লস বুলক। গুগলের ঠিক কেন পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের ১৯৩০ সালের ফেডারেল ট্যারিফ আইন ভাঙছে, তা রায়ে ব্যাখ্যা করেননি ‘ইউএস ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিশনের’ এ মুখ্য প্রশাসনিক আইনি বিচারক।
সনোস প্রাথমিক রায়ে সন্তুষ্ট বলে জানিয়েছে। তাদের ভাষ্যে, এটি “গুগলের স্পষ্ট লঙ্ঘনকে নিশ্চিত” করছে এবং বড় প্রতিদ্বন্দ্বীদেরকে সনোসের প্রযুক্তি অপব্যবহার থেকে বিরত রাখার তাদের যে প্রচেষ্টা, সেটিকে আরও এগিয়ে নিয়ে গেছে।
গুগল এর আগে জানিয়েছিল, সনোস তাদের অংশীদারিত্বের সময়টিতে ক্রমাগত সহায়তা চেয়েছে এবং তারা পরবর্তীতে নিজেদের প্লে মিউজিক সেবা এবং গুগল অ্যাসিস্টেন্ট সফটওয়্যারে সনোসের পণ্য ব্যবহার করেছে।
কিছু সনোস স্পিকারে গুগল এবং অ্যামাজন ইনকর্পোরেটেডের ভয়েস অ্যাস্টিস্টেন্ট প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে বলেও উঠে এসেছে রয়টার্সের প্রতিবেদনে।