পলাশ জানাচ্ছেন, আবেদনের মাধ্যমেও এই অনুদান দেয় অ্যামাজন। সেক্ষেত্রে অনুদানের আর্থিক মূল্য হয় বছরে এক হাজার ডলার। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ পায়নি এমন স্টার্টআপের উদ্যোক্তারা এই অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারেন।
তুর্কি প্রতিষ্ঠান স্টার্টআপ ইস্তাম্বুলের এক্সিলারেশন প্রোগ্রামে মোট ৫৪টি স্টার্টআপ তিন দিন ধরে নিজেদের ধারণা তুলে ধরেছে ২৪ থেকে ২৬ জুন। ইউরোপ, আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জুরি বোর্ডের বিচারে চূড়ান্ত পর্বের জন্য নির্বাচিত হয়েছে নয়টি স্টার্টআপ।
বাংলাদেশ থেকে একাধিক স্টার্টআপ অংশ নিলেও চূড়ান্ত পর্বের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে জায়গা করে নিতে সক্ষম হয়েছে ডেটাফুল। চূড়ান্ত পর্বের বাকি স্টার্টআপগুলো ফ্রান্স, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্ক, সৌদি আরব, পাকিস্তান ও ভারতের।
এক দশকের বেশি সময় ধরে চলে আসা এই প্রতিযোগিতায় ২০২০ সালের জন্য ১৬৬টি দেশ থেকে আবেদন এসেছে ১,৬০,৯১৬টি। এর মধ্য থেকে শীর্ষ একশ’ স্টার্টআপ বাছাই করেছে আয়োজকরা, যাতে স্থান পেয়েছে ডেটাফুল। এই একশ’টি স্টার্টআপ থেকে ৫৪টি স্টার্টআপ নিয়ে চলতি মাসে শুরু হয় এই এক্সিলারেশন প্রোগ্রাম।
আরও খবর-