আইনপ্রণেতাদেরকে রেই বলেন, “আমরা দেখছি এবং সবসময়ই দেখে আসছি রাশিয়ার মাধ্যমে বৈদেশিক হস্তক্ষেপ বন্ধ হয়নি।”
সরকারি নীতিমালা এবং জনগণের মতামত বদলাতে চীনও ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি-- খবর বিবিসি’র।
“আমদের দেশে চীনের মতো অন্যান্য দেশগুলোর অনেক সক্রিয় প্রভাব রয়েছে,” বলেন রেই।
রাজনীতিবিদদের উদ্দেশ্যে এফবিআই পরিচালক বলেন, ভুয়া তথ্য ছড়াতে রাশিয়া সামাজিক মাধ্যমের ব্যবহার কখনোই ছাড়েনি। তবে ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এর মাত্রা যেমন ছিলো এখন তেমন নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাশিয়ান হস্তক্ষেপ নিয়ে বিশেষ কাউন্সেল রবার্ট মুলারের তদন্তে ১৩ জনকে দায়ী করা হয়েছে। নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে রাশিয়ার ইন্টারনেট রিসার্চ এজেন্সির (আইআরএ) সঙ্গে কাজ করছিলেন তারা।
২০১৬ সালে ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় রাশিয়ান হস্তক্ষেপের মাধ্যমে ট্রাম্পকে বাড়তি সুবিধা দেওয়া হয়েছে এমন দাবি নিয়ে দুই বছর তদন্ত চালিয়েছেন সাবেক এফবিআই পরিচালক। তবে এমন দাবির প্রেক্ষিতে কোনো প্রমাণ পাননি তিনি।