“প্রায় প্রতিদিনই তারা আমাদের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সক্রিয়ভাবে আক্রমণ চালাচ্ছে। আর এতে আমাদের বিভিন্ন উদ্ভাবন, ব্যক্তিগত এমনকি কর্পোরেট ডেটাও চুরি হয়ে যাচ্ছে।”
“ভুক্তভোগীদের মধ্যে রয়েছে শিশু, সম্মতি না দেওয়া প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি ও যাদের বিভিন্ন ছবি বা ভিডিও স্পর্শকাতর কনটেন্টে রূপান্তরিত হয়েছে, এমন ব্যক্তিরা।”
যুক্তরাষ্ট্রে ১৯১৭ সালে প্রণীত গুপ্তচর আইনের (Espionage Act of 1917) ৭৯৩ ধারা মোতাবেক, জাতীয় নিরাপত্তাজনিত নথিপত্রের অননুমোদিত ধারণ গুরুতর অপরাধ। এই অপরাধের সর্বোচ্চ সাজা ১০ বছরের জেল।
এই হ্যাকার বেশ কিছু ডেটা লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত, যার মধ্যে অনেকগুলোই এফবিআই’কে লক্ষ্য করে। ২০২১ সালে এফবিআই’র ইমেইল ঠিকানা থেকে ভূয়া সাইবার নিরাপত্তার সতর্কবার্তা পাঠানোর দায়ও স্বীকার করেছেন তিনি।