হত্যার হুমকি পাওয়ার কারণেই তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে নাম প্রকাশ না করা দুই সূত্রের বরাতে খবর প্রকাশ করেছে প্রযুক্তি সাইট রিকোড।
ওই দুই সূত্র হুমকির বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি। কিন্তু তারা সাইটটিকে বলেছে, “কেন্দ্রীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেছে।”
এ নিয়ে এফসিসি কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ব্যবসা-বাণিজ্যবিষয়ক মার্কিন সংস্থা বিজনেস ইনসাইডার-এর প্রতিবেদনে।
বুধবার সিইএস-এ নিজের যাওয়ার বিষয়টি হঠাৎ করেই বাতিল করেন পাই।
এফসিসি বা সিইএস-এর আয়োজক কনজিউমার টেকনোলজি অ্যাসোসিয়েশন (সিটিএ)- কেউই এফসিসি চেয়ারম্যানের এমন সিদ্ধান্তের কোনো ব্যাখ্যা দেয়নি।
২০১৭ সালের ডিসেম্বরে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রশাসনের নেট নিউট্রালিটি বা নেট নিরপেক্ষতা আইন বাতিল করে প্রযুক্তি খাতে অনেকের চক্ষুশূলে পরিণত হয়েছেন।
২০০৯ সাল থেকে এফসিসি’র চেয়ারম্যানের সিইএস-এর উপস্থিত হওয়ার নজির দেখা যাচ্ছে। পাই শেষ পাঁচটি আসরেই উপস্থিত ছিলেন। চলতি বছরের আসরে সিটিএ প্রেসিডেন্ট গ্যারি শাপিরো’র কাছে তার সাক্ষাৎকার দেওয়ার কথা ছিল।
নেট নিরপেক্ষতা আইন বাতিল নিয়ে ভোটের ঠিক আগে বৈঠক চলাকালে এফসিসি বোমা হামলার হুমকি পাওয়ার কথা জানিয়েছিল। এরপর কোনো বোমা খুঁজে পাওয়া না গেলে বৈঠক অব্যাহত রাখা হয় বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।