মেসেজিং অ্যাপটি থেকে ‘মধ্যাঙ্গুলি’ ইমোজি সরাতে ১৫ দিনে সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে নোটিসে। এই সময়ের মধ্যে এটি সরানো না হলে হোয়াটসঅ্যাপ-এর বিরুদ্ধে মামলা করা হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়েছে-- খবর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আইএএনএস-এর।
নোটিসে ওই আইনজীবী বলেন, “মধ্যাঙ্গুলি দেখানো শুধু অপমানজনক নয় বরং চরম মাত্রায় আক্রমণাত্মক, অশ্লীল ও নোংরা অঙ্গভঙ্গি।”
সিং আরও বলেন, “ভারতীয় দণ্ডবিধির সেকশন ৩৫৮ ও ৫০৯ অনুযায়ী অশ্লীল, নোংরা, আক্রমণাত্মক অঙ্গভঙ্গি দেখানো নারীদের জন্য অপমানজনক। নোংরা, আক্রমণাত্মক, অশ্লীল অংভঙ্গি দেখানো তাই অবৈধ।”
“ক্রিমিনাল জাস্টিস অ্যাক্ট ১৯৯৪ সেকশন ৬ মোতাবেক আয়ারল্যান্ডেও ‘মধ্যাঙ্গুলি’ দেখানোটা অপমানজনক,” নোটিসে যোগ করেন সিং।
নোটিসে বলা হয়, “আপনাদের অ্যাপে (হোয়াটসঅ্যাপ) মধ্যাঙ্গুলি ইমোজি ব্যবহারের সুযোগ দিয়ে আপনারা সরাসরি অপমানজনক, নোংরা, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি দেখানোয় সমর্থন দিচ্ছেন।”
উকিল নোটিস পাঠানোর ১৫ দিনের মধ্যে ফেইসবুক মালিকানাধীন চ্যাটিং অ্যাপটি থেকে মধ্যাঙ্গুলি ইমোজি বা চরিত্র বা ছবি সরাতে বলা হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।