দেশটির ইলেকট্রনিকস ও আইটি মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, “মোবাইল লেনদেন চালু করতে ব্যাংকগুলোকে মন্ত্রণালয় নির্দেশনা জারি করেছে।”
“এক হিসাব মতে, বর্তমানে মাত্র ৬৫ শতাংশ সঞ্চয়ী হিসাব মোবাইল নাম্বারের সঙ্গে যুক্ত আর ৫০ শতাংশ আধার নাম্বারের সঙ্গে যুক্ত। মোবাইল নাম্বারের সঙ্গে যুক্ত ৬৫ শতাংশের মধ্যে মাত্র ২০ শতাংশে মোবাইল ব্যাংকিং চালু রয়েছে।”
আধার হচ্ছে ১২ ডিজিটের একটি ইউনিক-আইডেনটিটি নাম্বার, যা সব ভারতীয় অধিবাসীদের তাদের বায়োমেট্রিক ও জনতাত্ত্বিক ডেটার উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে।
এ ক্ষেত্রে মোবাইল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট আর আধারভিত্তিক ব্যাংকিং চালুর প্রক্রিয়া ‘সম্পূর্ণ নিজেদের ইচ্ছামতো’ করা যাবে বলে জানানো হয়েছে ওই বিবৃতিতে।
চলতি সপ্তাহের শুরুতে দেশটির আইটি সচিব আরুনা সুন্দারাজান সাংবাদিকদের কাছে ডিজিটাল লেনদেনে সবাইকে উৎসাহিত করতে সরকারের প্রচারণা তুলে ধরেন বলে জানিয়েছে আইএএনএস। তিনি বলেন, “এর কারণ হচ্ছে- আগে মোবাইল ব্যাংকিং এত প্রাধান্য দেওয়া বিষয় ছিল না। আর এর ফলে, অনেক গ্রাহকই হয়তো বলেননি যে তারা মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চান।”
সেই সঙ্গে লেনদেন সেবাদাতা অ্যাপ ইউপিআই ও বিএইচএম ব্যবহারকারীরা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা পাওয়া উচিত বলেও মত দেন তিনি।