বৃহস্পতিবার দিন শেষে ঢাকার বাজারের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিন থেকে ৩১ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বা দশমিক ৪৪ শতাংশ বেড়ে ৭ হাজার ২২৮ দশমিক ৩১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সব মিলেয়ে এই সপ্তাহে ৩০ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট কমল সূচক।
এই বাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ৩ দশমিক ১৬ শতাংশ বা ৬৬ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বেড়েছে।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের প্রধান পুঁজিবাজারে ৫৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে।
এদিন লেনদেন হয়েছে ৩৬৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৭টির এবং কমেছে ২০৮টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির দর।
ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৮ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৫৭৭ দশমিক ১০ পয়েন্টে।
ডিএস৩০ সূচক ২৫ দশমিক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ৬৭৪ দশমিক ৫৫ পয়েন্টে।
লেনদেনের শীর্ষ ১০ টি কোম্পানি
বেক্সিমকো লিমিটেড, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, সাইফ পাওয়ার, বেক্সিমকো ফার্মা, আইপিডিসি, জেনেক্স ইনফোসিস, লাফার্জ হোলসিম, আলিফ ম্যানুফেকচারিং, স্কয়ার ফার্মা ও আইডিএলসি।
দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষ ১০ টি কোম্পানি
ফরচুন সুজ, সমরিতা হসপিটাল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, কেপিসিএল, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, ইবনে সিনা, বাটা সু, মুন্নু সিরামিক, আলিফ ম্যানুফেকচারিং ও বেক্সিমকো লিমিটেড ।
সবচেয়ে বেশি দর হারানো ১০ টি কোম্পানি
কেয়া কসমেটিক্স, ডমিনেস স্টিল, ওয়ালটন হাই-টেক, ফার্স্ট ফাইন্যান্স, সোনালী পেপার, দুলামিয়া কটন, বীচ হ্যাচারি, এপোলো ইস্পাত ও কাট্টালি টেক্সটাইল ।
এদিন চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচক এবং লেনেদেন বেড়েছে।
এই বাজারের প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৩৯ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২১ হাজার ১৪১ দশমিক ৩৫ পয়েন্টে।
বৃহস্পতিবার এই বাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় ১৫ দশমিক ৯৪ শতাংশ বা ১১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা বেড়েছে।
এদিন মোট ৮৪ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৭২ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
সিএসইতে ৩১৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৯টির, কমেছে ১৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির দর।