বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এবি ব্যাংক এই তথ্য জানিয়েছে।
এই ৫০০ কোটি টাকা তুলে এবি ব্যাংক তাদের মূলধন শক্তিশালী করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক এবং পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা অনুমতি দিলে তারা টাকা তুলতে পারবে।
সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাস্ট ও স্বায়ত্তশাসিত করপোরেশন এই বন্ড প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে কিনতে পারবে।
বন্ডটি শেয়ারে রূপান্তর করা যাবে না। বন্ডগুলো হবে জামানত বিহীন।
পারপেচুয়াল এসব বন্ডের কোনো নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকবে না। বন্ডটি থেকে নিয়মিত সুদ দেওয়া হবে তবে সুদের হার নির্দিষ্ট থাকবে না।
১৯৮৩ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এ কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে।
২০১৭ অর্থবছরে এবি ব্যাংক মুনাফা করেছিল ৪ কোটি ৬ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দেয়নি।
২০১৮ অর্থবছরে ৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা মুনাফা করে এবি ব্যাংক বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেয়নি।
আর ২০১৯ অর্থবছরে এ কোম্পানি ১২ কোটি ৩২ লাখ টাকা মুনাফা দেখিয়েছিল; লভ্যাংশ দিয়েছিল প্রতি ১০০ শেয়ার ৫টি শেয়ার।
পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ৭৯ কোটি ৬০ লাখ ৩৬ হাজার ৮৩১টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৩১ দশমিক ৬৭ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।
সরকারের হাতে দশমিক ৫৭ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ২৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ, বিদেশিদের হাতে দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৪১ দশমিক ৪৩ শতাংশ শেয়ার আছে।
এবি ব্যাংকের বর্তমান বাজার মূলধন ৮৩৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ৭৯৬ কোটি ৪ লাখ টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ৬০৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।