এবিষয়ে সোমবার একটি নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ্ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
তাতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের স্টক ব্রোকাররা এখন স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে অনুমতি নিয়ে ছোট আকারে ব্রোকারজ ব্যবসা বা ডিজিটাল বুথ চালু করতে পারবে।
“ছোট ব্রোকারেজ ব্যবসা বা ডিজিটাল বুথ নিয়ন্ত্রিত হবে ব্রোকারেজ হাউজের হেড অফিস থেকে। ইউনিয়ন পরিষদে এমনকি দেশের বাইরে পর্যন্ত ডিজিটাল বুথ করা যাবে।“
দেশের ভেতরে ডিজিটাল বুথের জন্য ১ লাখ টাকা এবং বাইরের ডিজিটাল বুথের জন্য ১০ লাখ টাকা জমা দিতে হবে হবে ব্রোকার প্রতিষ্ঠানকে।
ডিজিটাল বুথে বিও অ্যাকাউন্ট খোলা ও বন্ধ করা, লেনদেন করাসহ ব্রোকারেজের সাধারণ সমস্ত সেবা দেওয়া যাবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পরিচালক শাকিল রিজভী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এটি একটি খুবই ভাল সিদ্ধান্ত হয়েছে। ৫ থেকে ৬ বছর ধরে এটা ব্রোকারেজ হাউজের মালিকদের চাওয়া ছিল।
“এর ফলে এখন অনেক কম খরচে ব্রোকারেজ হাউজের সেবা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে দেওয়া যাবে।“