অর্থাৎ, ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা ১ টাকা ৫০ পয়সা করে পাবেন। ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য এই লভ্যাংশ দেওয়া হবে।
আগামী ২৪ ডিসেম্বর সাধারণ সভায় এবারের লভ্যাংশের অনুমোদন নিতে হবে। সেজন্য রেকর্ড ডেট ঠিক হয়েছে ১৫ নভেম্বর।
লভ্যাংশের খবরের পর বিএসআরএম এর শেয়ার দাম কমেছে। গত বৃহস্পতিবার এ শেয়ার যেখানে ঢাকার পুঁজিবাজারে ৫৮ টাকা ৪০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছিল, রোববার তা ৫৭ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছে।
বিএসআরএম গত অর্থবছরে প্রতি শেয়ারে মুনাফা করেছে ৩ টাকা ৯০ পয়সা। আর তাদের শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৯ টাকা ৮৯ পয়সায়।
২০১৫ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এ কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস মুনাফা করেছিল ১৮৬ কোটি ৬ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৫০ পয়সা।
পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ২৩ কোটি ৬০ লাখ ৬৮ হাজার ২৩৭টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৪০ দশমিক ৯৮ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।
এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে আছে ১৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ শেয়ার, বিদেশিদের হাতে ১৭ দশমিক শূণ্য ৭ শতাংশ শেয়ার এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ২২ দশমিক শূন্য ৩২ শতাংশ শেয়ার আছে।
বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস বর্তমান বাজার মূলধন ১ হাজার ৩৭৮ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ২৩৬ কোটি ৭ লাখ টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ১১৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।