বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গত ৩১ মে বিনিয়োগকারীদের জন্য ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ সুপারিশ করে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। এর জন্য রেকর্ড ডেট ধরা হয় চলতি বছরের ৩ জুন।
তবে বুধবার কোম্পানিটির বার্ষক সাধারণ সভায় ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন পায়নি। তাই ১০ শতাংশ লভ্যাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়।
ইস্টার্ন ব্যাংক জানিয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার সাথে সামঞ্জস্য রাখতে লভ্যাংশ কমানোর সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।
এখন বিনিয়োগকারীরা ১০ টাকার প্রতিটি শেয়ারে এক টাকা ৫০ পয়সা করে পাবেন।
ইস্টার্ন ব্যাংকের শেয়ার বুধবার ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে ৩২ টাকা ৪০ পয়সায়।
ব্যাংকটি চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন ছয় মাসে প্রতি শেয়ারে মুনাফা করেছে এক টাকা ৯৪ পয়সা।
২০১৯ সালে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা এবং ২০১৮ সালে ৩১১ কোটি টাকা মুনাফা করেছিল এই ব্যাংক।
ইস্টার্ন ব্যাংক দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ১৯৯৩ সালে। লেনদেন হয় ‘এ’ ক্যাটাগরিতে।
ব্যাংকটির ৮১ কোটি ১৭ লাখ ৯৯ হাজার ৫৪৮টি শেয়ারের মধ্যে পরিচালকদের হাতে ৩১ দশমিক ৫৬ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ৪৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ, বিদেশিদের কাছে দশমিক ৩২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ শেয়ার আছে।