বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “পুঁজিবাজারে কিছু নতুন প্রোডাক্ট তালিকাভুক্ত হওয়ার কথা আছে; এর মধ্যে একটি হচ্ছে ইটিএফ।”
ইটিএফ ঝুঁকি কমানোর ক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ডের চেয়েও বেশি কার্যকর বলে জানান তিনি ।
“যেসব বিনিয়োগকারী ঝুঁকি নিতে পারেন না বা বিনিয়োগের ঝুঁকি কমাতে পারেন না তারা ইটিএফে বিনিয়োগ করে লোকসান কমাতে পারবেন।”
ইটিএফ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শেয়ারের মতই লেনদেন যোগ্য। ইটিএফের দাম সাধারণত একটি সূচক বা বন্ডের দামের সঙ্গে ওঠানামা করে ।
এটি স্টক এক্সচেঞ্জে মিউচুয়াল ফান্ডের মতো ইউনিট হিসেবে লেনদেন না হয়ে শেয়ারের মতো লেনদেন করা যাবে।
দুই বছর আগে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ) গঠনে আইনের অনুমোদন দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।
ইটিএফকে কালেকটিভ ইনভেস্টমেন্ট স্কিম হিসেবে চালু করার উদ্দেশ্যে (এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড) রুলস, ২০১৬ এর খসড়ার কিছু সংশোধনসহ এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
এ ফান্ডের যারা অথরাইজড পার্টিসিপেন্টস হিসেবে কাজ করবেন, তারা মার্কেট মেকারের ভূমিকাও পালন করবেন।
এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড মূলত ইনডেক্স বেসড ফান্ড, যা জেনারেল ইনডেক্স অথবা ইসলামিক ইনডেক্স বেসড হতে পারে।
আরও খবর