এগুলো হল- ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিসট্রিবিউশন (ইউপিজিডিসিএল), সামিট পাওয়ার, ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো), ডরিন পাওয়ার জেনারেশন্স অ্যান্ড সিস্টেম, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি (কেপিসিএল), ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস।
ইউপিজিডিসিএল দ্বিতীয় প্রান্তিকে আগের একই সময়ের চেয়ে ৬ শতাংশ বেশি মুনাফা করেছে; অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়ে মুনাফা হয়েছে ২ টাকা ৮৫ পয়সা; ছয় মাসে মুনাফা হয়েছে ৫ টাকা ৫৩ পয়সা।
এই সময়ে সামিট পাওয়ারের মুনাফা হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা, যা আগের বারের একই সময়ের চেয়ে ৩৯ শতাংশ বেশি ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে কোম্পানিটির মুনাফা হয়েছে ২ টাকা ৩৩ পয়সা।
ডরিন পাওয়ারের দ্বিতীয় প্রান্তিকে মুনাফা আগের চেয়ে ১১ শতাংশ বেড়ে ১ টাকা ৮৩ পয়সা হয়েছে। ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬ মাসে মুনাফা হয়েছে ৪ টাকা ১৯ পয়সা।
কেপিসিএলের দ্বিতীয় প্রান্তিকে মুনাফা আগের বারের চেয়ে ২০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১ টাকা ৩২ পয়সা; ডিসেম্বর পর্যন্ত মুনাফা হয়েছে ২ টাকা ৭৩ পয়সা।
ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের দ্বিতীয় প্রান্তিকে আগের বারের চেয়ে ১ শতাংশ মুনাফা বেড়ে ১৫ টাকা ৬২ পয়সা হয়েছে। ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে মুনাফা হয়েছে ১৪ টাকা ১৮ পয়সা।
তবে দ্বিতীয় প্রান্তিকে ডেসকোর মুনাফা আগের বারের চেয়ে ৩৯ শতাংশ কমে ৩৩ পয়সা হয়েছে; ছয় মাসেন মুনাফা হয়েছে ৮৬ পয়সা।