বুধবার পুঁজিবাজারে ওষুধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া হিসাব বছরের প্রথম ছয় মাসের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেয়।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, এতো লভ্যাংশের পরও বৃহস্পতিবার শেয়ারটির দর আগের দিনের চেয়ে ৫ টাকা ১০ পয়সা কমে ১১৪৩ টাকা ৩০ পয়সায় লেনদেন শেষ হয়।
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শেষ তিন মাস ও ছয় মাসের হিসাবে কোম্পানিটির মুনাফাও আগের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে।
জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে ম্যারিকো বাংলাদেশ শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দেখিয়েছে ১৪ টাকা ৪৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৩ টাকা ৬১ পয়সা।
এপ্রিল-সেপ্টেম্বর সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩০ টাকা ২১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২৭ টাকা ৯০ পয়সা।
এই সময়ে শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্যও (এনএভি) বেড়েছে। ছয় মাসে এনএভি দাঁড়িয়েছে ৭৫ টাকা ৩৭ পয়সা, যা আগের একই সময়ে ছিল ৫০ টাকা ১৬ পয়সা।
পুঁজিবাজারে ২০০৯ সালে তালিকাভুক্ত হয় এ ক্যাটাগরির কোম্পানিটি গত মার্চে সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ৫০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল।