ফিফার প্রধান ডেভেলপমেন্ট অফিসার হিসেবে কাজ করা ফন বাস্তেন নেইমারকে তার নিজের দিকে দৃষ্টি দেওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন।
“সাধারণত এটা ভালো আচরণ নয়। আপনাকে আপনার সেরাটা খেলার জন্য চেষ্টা করতে হবে এবং ক্রীড়াসুলভ হতে হবে। যদি আপনি খুব বেশি অভিনয় করেন, তাহলে এটা আপনার কাজে আসবে না। আমি মনে করি নেইমারের উচিত তার নিজের পরিস্থিতি বোঝা।”
“যদি আমরা ম্যাচে কিছু হাস্যরস পাই তাহলে এটা সবসময়ই ভালো; কিন্তু সে মানুষকে হাসিয়েছে এবং এটা ইতিবাচক দিক।”
নিঃসন্দেহে নেইমার রাশিয়া বিশ্বকাপে কিছু কড়া ট্যাকলের শিকার হয়েছেন কিন্তু তার অভিনয় বিশেষ করে ইউরোপের মানুষের কাছে তাকে হাসির পাত্র বানিয়েছে।
ফিফার টেকনিক্যাল স্টাডি গ্রুপের প্রধান এবং ১৯৯৪ ও ২০০৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল দলের কোচের দায়িত্ব পালন করা কার্লোস আলবের্তো পারেইরা অবশ্য নেইমারের প্রতি সহানুভূতি দেখালেন।
“সে অনেকবার আঘাত পেয়েছে। অনেক ফাউলের শিকার হয়েছে। অনেক সময় সে ইচ্ছে করে পড়ে না। সে এভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করে, কিন্তু ব্রাজিল দলে সে এখনও পার্থক্য গড়ে দেওয়া একজন খেলোয়াড়।”