গত বৃহস্পতিবার রাতে দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচে বলিভিয়ার মাঠে গোলশূন্য ড্র করে বাছাইপর্ব পেরিয়ে সবার আগে বিশ্বকাপে ওঠা ব্রাজিল।
১৯৮৫ সালের পর বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে বলিভিয়ার রাজধানী থেকে আর জয় নিয়ে ফিরতে পারেনি ব্রাজিল। তিতেও জানালেন লা পাসের উচ্চতায় খেলাটা কঠিন।
“বলিভিয়ার বিপক্ষে লা পাসে খেলাটা খুবই কঠিন। কৌশলগতভাবে আমি খুশি। … অনেক ম্যাচেই আমরা আজকের চেয়ে কম সুযোগ তৈরি করেছি।”
“দলের খেলা নিয়ে আমি খুশি কিন্তু ফল নিয়ে হতাশ।”
তিতের অধীনে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ১৬ ম্যাচ অপরাজিত থাকলেও ব্রাজিল এ নিয়ে টানা দুই ম্যাচ ড্র করল। ফল নিয়ে হতাশ ব্রাজিল কোচ অবশ্য ম্যাচজুড়ে ১১টি সেভ করা লাম্পের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন।
গোল না পেয়ে হতাশ ব্রাজিলের ফরোয়ার্ড জেসুসও। ম্যানচেস্টার সিটির এই ফরোয়ার্ডও কোচের মতো প্রশংসায় মাতলেন বলিভিয়া গোলরক্ষকের।
“তিনটা সুযোগ, যেগুলো আমি হারাতে অভ্যস্ত নই। আমি এখনও কঠোর পরিশ্রম করছি, উন্নতি করছি; কিন্তু জানি, এই সুযোগগুলো আমি হারাতে পারি না।”
“আমি সেভগুলোর জন্য লাম্পেকে অভিনন্দন জানাতে গিয়েছিলাম। আমরা জানতাম, এটা সহজ হবে না। আমরা পরিষ্কার সুযোগ পেয়েছিলাম কিন্তু গোলে রূপ দিতে পারিনি। তবে লড়াই, দৌড়ানো এবং তাদের আটকে রাখার কারণে আমরা মাথা উঁচু করে মাঠ ছাড়ছি।”