এ ঘটনায় আহত পাঁচজনের মধ্যে দুজনকে ঢাকায় নেওয়া হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
রোববার সকালে রাঙামাটি পৌরসভা প্রাঙ্গণে বিজু, সাংগ্রাই, বৈসুক, সাংক্রান, বিষু, বিহু উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
অবিলম্বে চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে পাহাড়ে স্বাভাবিক জীবন ফিরিয়ে আনার দাবি জানান এই পাহাড়ি নেতা।
প্রতিবছর এই শোভাযাত্রার মাধ্যমেই বৈসাবির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। পাহাড়িরা এতে অংশ নিয়ে নিজেদের ঐতিহ্য তুলে ধরে। শোভাযাত্রায় বিভিন্ন নৃ-গোষ্ঠীর তরুণ-তরুণীরা ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে অংশ নেন। শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে রাঙামাটি চিং হ্লা মং চৌধুরী মারী স্টেডিয়ামে গিয়ে শেষ হয়।
ব্ক্তারা দেশবাসীকে বর্ষবরণ ও বিদায়ের শুভেচ্ছা জানিয়ে চট্টগ্রামের জুম্ম সংস্কৃতি রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।