ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মোজাম্মেল হক জানান, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে আমান উল্লাহ আমান নামের ওই গার্মেন্টস কর্মীকে একটি ফার্মেসি থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর মৃত্যু হয়।
আমান (২৫) ঠাকুরগাঁও জেলায় জৈবন নেসার ছেলে। তিনি মাসদাইর পাকাপুল এলাকায় আব্দুল আউয়ালের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে পরিদর্শক মোজাম্মেল বলেন, মাসদাইর এলাকায় একটি ফার্মেসির সামনে গিয়ে আমানউল্লাহ বমি করতে শুরু করেন। এ সময় তার পুরো শরীর রক্তাক্ত ছিল এবং পেটে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে।
“স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকদের পরামর্শে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে যাওয়ার পর চিকিৎসকেরা আমানকে মৃত ঘোষণা করেন।”
আমানের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে এবং এ ঘটনায় জড়িতদের আটকের চেষ্টা চলছে বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।