“যেহেতু তিনি খাবার খেয়ে বের হচ্ছিলেন। প্রেসার বেড়ে যাওয়া কারণে স্ট্রোক করতে পারে মনে হচ্ছে।”
টিকা শেষ হওয়ার পর গত ২২ মে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ এই কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়।
ডা. কে এম হুমায়ুন কবির জানান, প্রথম ডোজ টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যা ৫৪ হাজার ৭৮৭। দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন ৪০ হাজার ৭০৬ জন। অর্থাৎ প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ মিলে মোট ৯৫ হাজার ৪৯৩ জন টিকা নিয়েছেন।
সেই হিসাবে দ্বিতীয় ডোজ দিতে পারেননি ১৪ হাজার ৭৮ জন। আর রেজিস্ট্রেশন করে প্রথম ডোজ দিতে পারেননি ৩৫ হাজার ৬৮৭ জন।
ডা. কে এম হুমায়ুন কবির বলেন, জেলায় নিবন্ধন করেছে ৯১ হাজার ৪৭১ জন; প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ মিলে মোট টিকা নেন ৯৫ হাজার ৪৯৩ জন।
দুই ধাপে মোট ৯৯ হাজার ডোজ টিকা এসেছে বলে জানান তিনি।
সিভিল সার্জন আরও জানান, জেলার বাইরে নিবন্ধন করা অনেকেই এই জেলায় এসে টিকা নেওয়ায় তাদের দিতে হয়েছে সাড়ে তিন হাজারের মতো।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে জেলার নয় উপজেলায় টিকা কার্যক্রম শুরু হয়।