“যেহেতু তিনি খাবার খেয়ে বের হচ্ছিলেন। প্রেসার বেড়ে যাওয়া কারণে স্ট্রোক করতে পারে মনে হচ্ছে।”
জেলার পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান বলেন, হামলার সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আট সদস্যসহ কমপক্ষে ২০ জন আহত হন। তাদের মধ্যে জুবায়ের হোসেন (২০) নামে একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
জুবায়ের রামকান্তপুর গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে। হামলার সময় আহত হওয়ায় তাকে সালথা উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। রাতে তিনি মারা যান।
সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলা প্রশাসনের লোকজন রামকান্তপুর এলাকায় লকডাউন বাস্তবায়ন করতে গেলে স্থানীয়দের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা হয়। পরে সালথা থানা, উপজেলা পরিষদ ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে আগুন দেওয়া হয়।
পুলিশ সুপার বলেন, ভিডিও ফুটেজ দেখে হামলাকারীদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় পুলিষ তিনজনকে আটক করেছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
তবে এই হামলা পরিকল্পিত বলে দাবি করেছে পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসন।