ট্রেন থামানোর সময় গরমের কারণে হাইড্রলিক ব্রেক থেকে আগুন লাগে বলে জানান স্টেশন মাস্টার।
এরা হলেন, দামুড়হুদার ডুগডুগি গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে শামীম হোসেন (২৮) ও চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার মুন্সীপাড়ার দাউদ হোসেনের স্ত্রী হালিমা খাতুন (৭০)।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শামীম কবির বলেন, “সোমবার সকাল ১০টার দিকে শামিম জ্বর, সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি হন। আধাঘণ্টা পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।”
এর আগে রোববার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে হালিমাকে হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়। রাত ১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান তিনি। হালিমাও সর্দি, কাশি ও জ্বরে ভুগছিলেন বলে জানান এ চিকিৎসক।
তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের উপসর্গ থাকায় দুজনেরই নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে; পরীক্ষার জন্য তা কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হবে। প্রতিনিধি/জেএস