“দেহেন আমরার এই গরমই সৌভাগ্য। অহন বৃষ্টি অইলে আমরার বিরাট ক্ষতি অইয়া যাইবো।”
সোমবার বিকাল ৪টায় দিকে টেকনাফের নাফ নদীর দমদমিয়াস্থ স্থলবন্দর সংলগ্ন এলাকা দিয়ে আসা হাতিটি উদ্ধার করা হয় বলে জানান কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের টেকনাফ রেঞ্জের কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক আহমেদ।
হাতিটি উদ্ধারের পর টেকনাফের বনাঞ্চলে ভিতরে সেটিকে তাড়িয়ে দেওয়া হয় বলে জানান এ রেঞ্জ কর্মকর্তা।
“হাতিটি টেকনাফের স্থানীয় সংরক্ষিত বনাঞ্চলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।”
এছাড়া সীমান্তের নাফ নদীর টেকনাফের জালিয়ার দ্বীপে আরও তিনটি হাতি অবস্থান লক্ষ্য করা গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, সেখকার হাতি তিনটির অবস্থান পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। গতিবিধি ও পরিস্থিতি বুঝে এসব হাতিগুলোকে উদ্ধার করার চেষ্টা চলছে।
এসব হাতি উদ্ধার করা সম্ভব হলে টেকনাফের সংরক্ষিত বনাঞ্চলে ছেড়ে দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান টেকনাফের এ রেঞ্চ কর্মকর্তা।