গুরুত্বপূর্ণ এই নৌপথের জন্য ১৬টি ফেরি থাকলেও এখন মাত্র পাঁচটি চলাচল করতে পারছে বলে বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী ম্যানেজার মোহাম্মদ ফয়সাল জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, পদ্মার প্রবল স্রোত থাকায় সব ফেরি চলতে পারছে না। বহরে ১৬টি ফেরি থাকলেও রোববার মাত্র পাঁচটি শক্তিশালী ফেরি চালানো হচ্ছে। এতে ছোট গাড়ি, বাস ও অ্যাম্বুলন্সকে অগ্রধিকার দেওয়া হচ্ছে।
“৪৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর শনিবার দুপুর থেকে সীমিত আকারে ফেরি চালু হয়। কিন্তু রোববার আবস্থার আরও অবনতি হয়। যে ফেরিগুলো চলছে, গন্তব্যে পৌঁছাতে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি সময় লাগছে। এছাড়া পানি বৃদ্ধির কারণে ঘাটগুলোও জলমগ্ন হয়েছে।”
ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়ায় শিমুলিয়া ঘাটে গাড়ির দীর্ঘ জট তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে বেশির ভাগই ট্রাক।
শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌপথে ৮৭টি লঞ্চ, চার শতাধিক স্পিডবোট ও ট্রলার চলাচল করলেও স্রোতের কারণে সব চলতে পারছে না। তবু অতি ঝুঁকির মধ্যে দু-চারটা চলছে।