এ ঘটনায় আহত পাঁচজনের মধ্যে দুজনকে ঢাকায় নেওয়া হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
তার পৈত্রিক নিবাস ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় হলেও পরিবারের সঙ্গে ঢাকার রামপুরায় বাস করতেন তিনি।
আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাজিমুল হায়দার জানান, গত মার্চ মাসেই তিনি ছুটি নিয়ে ঢাকায় চলে যান। দীর্ঘদিন ধরে তিনি অসুস্থ ছিলেন। সোমবার তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
আশুগঞ্জ উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম মিয়াজী জানান, গত ১৬ মে সন্ধ্যায় জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন আবেদ।
“সোমবার দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে তার। তবে তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন কি-না সেটি এখনও নিশ্চিত না।
“মারা যাবার পর নমুনা নিয়েছে। মঙ্গলবার করোনাভাইনাস পরীক্ষার রিপোর্ট আসবে।”