“যেহেতু তিনি খাবার খেয়ে বের হচ্ছিলেন। প্রেসার বেড়ে যাওয়া কারণে স্ট্রোক করতে পারে মনে হচ্ছে।”
সর্বশেষ মঙ্গলবার কিছু নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন এসেছিল বলে শেরপুরের সিভিল সার্জন একেএম আনোয়ারুর রউফ জানান।
তিনি বলেন, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পিসিআর ল্যাবে অনেক নমুনা জমা পড়ায় পরীক্ষার গতি মন্থর।
“নমুনা পরীক্ষা সময়মতো না হওয়ায় সংশ্লিষ্ট সবাই অস্বস্তিতে রয়েছেন। একদিন পরীক্ষা হলে আরেক দিন হয় না। গত ২দিন ধরে একটানা নমুনা পরীক্ষা বন্ধ রয়েছে।”
সিভিল সার্জন বলেন, শেরপুর জেলায় এ পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৪৮৪ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৯৭৭টি নমুনা পরীক্ষা শেষে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে ৪১ জনের। এখনও পরীক্ষার অপেক্ষায় আছে ৫০৭ টি নমুনা।
জেলায় ৪১ জন আক্রান্ত হলেও তাদের মধ্যে ২৮ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন বলে তিনি জানান।