“দেহেন আমরার এই গরমই সৌভাগ্য। অহন বৃষ্টি অইলে আমরার বিরাট ক্ষতি অইয়া যাইবো।”
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. সহিদ উদ্দিন মাহমুদ জানান, বৃহস্পতিবার বিকেলে তারা মো. ইসলাম নামে একজনের ডিলারশিপ বাতিলের এই সিদ্ধান্ত নেন।
খাদ্য নিয়ন্ত্রক বলেন, ১০ টাকা কেজি দরে প্রত্যেকের কাছে ২০ কেজি করে চাল বিক্রির কথা। কিন্তু বৃহস্পতিবার বিকেলে ফেনী পৌরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের সার্কিট হাউস রোডে বিক্রির সময় ১৯ কেজি চাল দিয়ে ২০ কেজির দাম নেওয়া হয়। অভিযোগ পাওয়ার পর সত্যতা যাচাই করে মো. ইসলামের ডিলারশিপ বাতিল করা হয়েছে।
জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার একজন উপ-পরিচালক ওই ডিলারের চাল বিতরণ কার্যক্রম পরিদর্শনকালে ওজনের কম দেওয়ার ঘটনা তার নজরে আসে বলে জানান খাদ্য নিয়ন্ত্রক সহিদ উদ্দিন।