সোমবার সকালে সলঙ্গা থানার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের চৈত্রহাটিতে সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে বলে সলঙ্গা থানার ওসি তাজুল হুদা জানান।
নিহত কোরবান আলী (৪০) চৈত্রহাটি গ্রামের ছোরমান আলীর ছেলে।
আহতরা হলেন- চৈত্রহাটি গ্রামের তাপস, আকাশ, নরেন, ওয়াসিম, স্বদিব, নিরঞ্জণ, কমলেস, দশরত, জিতেন, পরিতোষ, পরিমল, সবিতা রাণী, চায়না খাতুন, দেলবার, খোরশেদ, আমিরুল, হাসান ও সবুজ। তাদের সিরাজগঞ্জ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ওসি বলেন, স্থানীয় দেলোয়ার হোসেন লোকজন নিয়ে চৈত্রহাটি শ্রী শ্রী জগদিশ্বরী মাতা মন্দিরের পুকুরে মাছ ধরতে গেলে আদিবাসীরা তাদের বাধা দেয়। এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়।
“সংঘর্ষে আহত একজন বগুড়ায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুই জনকে আটক করা হয়েছে “
এ বিষয়ে আহত তাপস মুড়ারি বলেন, “রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলতাব হোসেনের নেতৃত্বে দেলোয়ার গংরা মন্দিরের পুকুরে জোর করে মাছ ধরতে গেলে বাধা দেওয়ায় তারা আমাদের ওপর হামলা চালায়।”
আলতাব বলেন, “মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ বাঁধে। এ সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে কোরবান আলী মারা যান।”