শুক্রবার সকাল সাড়ে ৬টায় দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের ঘোড়াঘাট উপজেলার টিএন্ডটি মিশন মোড় এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নারায়ণগঞ্জে এই পর্যন্ত ৪৯ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছেন, মারা গেছেন ছয়জন।
করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য ঢাকার বাইরে যে কয়েকটি পরীক্ষাগার করা হয়েছে, তার মধ্যে নারায়ণগঞ্জ নেই; যদিও এই জেলায় রোগীর ক্লাস্টার পাওয়ার কথা জানিয়েছে আইইডিসিআর।
আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান বলেন, “স্যাম্পল কালেকশন করে রিপোর্ট পেতে পেতে রোগী মারা যাচ্ছে। তাছাড়া করোনার উপসর্গ নিয়ে কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করলেও পরীক্ষার অভাবে তা সনাক্ত করে নিশ্চিৎ হওয়া যাচ্ছে না।
“মৃত্যুর পরে পরীক্ষা করে করোনা শনাক্তের কারণে নারায়ণগঞ্জে এর প্রাদুর্ভাব প্রবলভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।”
শিল্পাঞ্চল নারায়ণগঞ্জে ঘনবসতিপূর্ণ বসবাসের দিকটি দেখিয়ে তিনি বলেন, “নারায়ণগঞ্জ ক্রমেই এক ভয়াবহ পরিণতির দিকে যাচ্ছে, যা সমগ্র দেশের জন্যও আতঙ্ক ও হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।”