নাটোর সদর হাসপাতালের সহকারী পরিচালক চিকিৎক আনছারুল হক জানান, সম্প্রতি সৌদি প্রবাসী একজনের সাথে বিয়ে হওয়া নারী গাজিপুর জেলা থেকে জ্বর, সর্দি, কাশি নিয়ে নাটোরে বাবার বাড়িতে আসেন। পরে তার ছোট বোনও জ্বর সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হন।
খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে ওই নারীর নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
এ নিয়ে গত তিন দিনে নাটোরের ২১ জনের নমুনা সংগ্রহ করে রাজশাহীতে পাঠানো হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কারও করোনাভাইরাস সংক্রমণ শনাক্ত হয়নি।
এদিকে বুধবার সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম ও সদর থানার পুলিশ কর্মকর্তারা শহরের ওই নারীর বাবার বাড়ি ও পাশের চাচার বাড়ি তালাবদ্ধ করে দিয়েছেন। নমুনার ফলাফল না পাওয়া পর্যন্ত বাড়ি দুটি লকডাউন থাকবে বলে জানিয়েছেন তারা।
চিকিৎক আনছারুল হক জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টাতে হাসপাতালে ভর্তি থাকা এক রোগীরও গুরুদাসপুর উপজেলার দুইজনের নমুনা সংগ্রহ করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
“বৃহস্পতিবার ফলাফল জানা যেতে পারে।”