জেলায় অন্য কোনো সরকারি কিংবা বেসরকারি হাসপাতালে আর ভেন্টিলেটর নেই বলেও জানান তারা।
ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক সাইফুর রহমান জানান, প্রায় পাঁচ বছর আগে এ হাসপাতালে আই সি ইউ ইউনিট চালুর কারার জন্য ১৬ শয্যার আই সি ইউর জন্য ১৬টি ভেন্টিলেটর আনা হয়।
“কিন্তু সম্প্রতি করোনাভাইরাস সংক্রান্ত জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার পর ওই ১৬টি ভেন্টিলেটর পরীক্ষা করে দেখেছি; একটিও কাজ করে না।”
ফরিদপুর বিএমএ সভাপতি আসম জাহাঙ্গীর চৌধুরী বলেন, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওই ১৬টি ভেন্টিলেটর ছাড়া জেলায় সরকারি কিংবা বেসরকারি পর্যায়ের কোনো হাসপাতালে ভেন্টিলেটর নেই।
ফরিদপুর ডায়াবেটিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ফরিদপুর হার্ট ফাউন্ডেশন, ফরিদপুর ডা. জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতাল, আরোগ্য সদনসহ কোনো বেসরকারি হাসপাতালেই ভেন্টিলেটরের সুবিধা নেই বলে তিনি জানান।
“কিন্তু সদস্যরা অভিমত ব্যক্ত করে বলেন, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আই সি ইউ ইউনিটের যন্ত্রপাতি কেনার অনিয়ম নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) মামলা চলমান রয়েছে। এ অবস্থায় ওই ভেন্টিলেটরগুলি ঠিক করার উদ্যোগ নেওয়া কতটা আইন সম্মত হবে তা ভেবে দেখার বিষয়।”
ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার গণেশ কুমার আগরওয়ালা বলেন, তাদের ১১৫ শয্যার হাসপাতালে ভেন্টিলেটরের সুবিধা নেই।