বুধবার সকাল থেকে থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে এ পথে ভারত থেকে আগত দেশি- বিদেশি নাগরিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা শুরু করেছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা।
এর আগে ২৭ জানুয়ারি থেকে হ্যান্ড থার্মাল (থার্মোমিটার) দিয়ে মেডিকেল টিম কাজ শুরু করেন।
“বাংলাদেশে আসা সব যাত্রীকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। তবে এখনও পর্যন্ত করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীর অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।"
শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ইউসুফ আলী বলেন, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বেনাপোল চেকপোস্টে চারটি মেডিকেল টিম কাজ করছেন। প্রত্যেক দলে দুই জন করে মেডিকেল অফিসার রয়েছেন। স্বাস্থ্য সহকারী ও নার্স মিলে ২৪ জন পর্যায়ক্রমে দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি বলেন, মেডিকেল টিম কাজ শুরু করার পর এ পর্যন্ত এক লাখ ৫২ হাজার ৯১ জনের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে। তাদের মধ্যে এক লাখ ১৪ হাজার ৫০৫ জন বাংলাদেশি, ২৫ হাজার ৫৭৫ জন ভারতীয়, ৩১২ জন বিভিন্ন দেশের নাগরিক, ১১ হাজার ২৪১ জন ট্রাকচালক ও তাদের সহকারী এবং ৪৫৮ জন রেল যাত্রী রয়েছেন।