মঙ্গলবার রাত ১১টা থেকে এই নৌ-রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে দুই ঘাটে যানবাহন আটকা পড়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসি চাঁদপুর-শরীয়তপুর নৌ-রুটের হরিনা ফেরিঘাটের ম্যানেজার ফয়সাল আহমেদ বলেন, “মঙ্গলবার রাত ১১টা থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে থাকে। এ কারণে এই রুটে চলাচলকারী পাঁচটি ফেরি বন্ধ করে দেওয়া হয়।”
দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাটের দুই পাড়ে সাত শতাধিক যানবাহন আটকা পড়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “চাঁদপুরের অংশে ফেরি পাড় হওয়ার জন্য অপেক্ষারত যানবাহনের সাড়ি প্রায় তিন কিলোমিটার ছাড়িয়েছে।“
কুয়াশা কেটে গেলে আবারও ফেরি চলাচল শুরু হবে বলে ঘাটের এ কর্মকর্তা জানান।
এদিকে ফেরি বন্ধ থাকায় এ রুট দিয়ে চলাচলকারী যাত্রী ও চালকেরা দর্ভোগে পড়েছেন।
চট্টগ্রাম থেকে আসা গাড়ি চালক মো. মাসুদ রানা বলেন, “মঙ্গলবার রাত ১১টায় হরিণা ফেরিঘাটে আসি। কুয়াশার কারণে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে আমাদের।”
একই দুর্ভোগের কথা জানালেন আলামিন নামের আকে গাড়ি চালক।
চাঁদপুর-শরীয়তপুর নৌ-রুটে মালবাহী ট্রাক, তেলবাহী লরিসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করে। পাশাপাশি চট্টগ্রাম থেকে খুলনাগামী যাত্রীবাহী বাসও এ রুটে চলাচল করে।