ট্রেন থামানোর সময় গরমের কারণে হাইড্রলিক ব্রেক থেকে আগুন লাগে বলে জানান স্টেশন মাস্টার।
সদর উপজেলার ইলিশা, শিবপুর, ভেলুমিয়া, চরসামাইয়া, ধনিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, কোথাও কোথাও চাষিরা পানি সেঁচে ফেলছেন। কিন্তু অনেক ক্ষেত থেকেই পানি সরানোর উপায় নেই।
ইলিশা ইউনিয়নের রাস্তার মাথা এলাকার আলু চাষি ফজলুর রহমান বলেন, “টানা তিন দিনের বৃষ্টিতে পুরো মাঠ পানিতে ডুবে গেছে। এতে সব আলু পচে যেতে পারে।
“বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে এবং ধারদেনা করে আলু চাষ করেছি। দুশ্চিন্তায় আছি।”
ওই এলাকার আলমগীর, হাসেম, ইমাম ও হোসেন মিয়াসহ অন্য চাষিরাও তাদের দুশ্চিন্তার কথা জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে জেলা কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক বিনয় দেবনাথ বলেন, “তিন দিনের বৃষ্টির পানিতে কৃষকের কিছু আলুর ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের তালিকা করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে।”